সংক্রমণ বাড়ায় ভোট না নেয়ার পক্ষে নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা
করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ার পর সরকারি প্রজ্ঞাপনে সব ধরনের জনসমাগম সীমিত, কিন্তু এর মধ্যেই আয়োজন চলছে আগামী ১১ এপ্রিল দেশের ৩৭১ ইউনিয়ন পরিষদে ভোট গ্রহণের। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এতে গ্রামগুলোতেও সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়বে। ভোট না হওয়ার পক্ষে মত নির্বাচন বিশেষজ্ঞদেরও। তবে বিদেশের উদহারণ টেনে সরকার বলছে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্বাচন করা সম্ভব।

এর মধ্যে আগামী ১১ এপ্রিল দেশের ১৯ জেলার ৬৪ উপজেলায় ৩৭১টি এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। সবশেষ গত ২০১৬ সালে এসব ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একই সময়ে ৬ষ্ঠ ধাপের ১১টি পৌরসভা এবং লক্ষীপুর-২ আসনের উপ-নির্বাচন হওয়ারও কথা রয়েছে। নির্বাচনী কর্মসূচির মাধ্যমে সংক্রমণ আরও বাড়ার আশঙ্কা স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টদের। আর নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নির্বাচনের পুনঃতফসিল ঘোষণার সুযোগ আছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. বেনজির আহমদ বলেন, সংক্রমণ এখন ঊর্ধ্বমুখী এরমধ্যে নির্বাচন হলে সংক্রমণের হার আরো বেড়ে যাবে। এর ফলে যে পরিণতি হবে সেটা আমাদের জন্য সুখকর হবে না।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুন্সেফ আলী বলেন, দেখে যদি মনে হয় নির্বাচন নেয়া যাবে না। তাহলে তো রিশিডিউল করার সুযোগ রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের সেই ক্ষমতা রয়েছে।
গত বছর দেশে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পরও হয়েছে ঢাকা-১০সহ তিনটি সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচন। এছাড়া বেশ কটি জায়গায় সিটি করপোরেশান থেকে শুরু করে স্থানীয় পর্যায়ের অনেক জায়গায় হয়েছে ভোট। এতে উল্লেখযোগ্য হারে কম ছিলো ভোটার উপস্থিতি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবারও ভোট গ্রহণ সম্ভব বলে মনে করছে সরকার।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে আমরা কয়েকটা নির্বাচন করেছি। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি আমাদের পাশ্ববর্তী দেশেও নির্বাচন হচ্ছে।
তবে, শেষ পর্যন্ত ১১ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হবে কিনা, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে আগামী দু-একদিনের মধ্যে জরুরি বৈঠকে বসার কথা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের।

করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যু হঠাৎ হুহু করে বেড়ে যাওয়ায় এর মধ্যেই সব ধরনের জনসমাগম বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। সোমবার (২৯ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে দেশে সব ধরনের সামজিক রাজনৈতিক কর্মসূচি সীমিত করার ঘোষণা দেয়া হয়।
এর মধ্যে আগামী ১১ এপ্রিল দেশের ১৯ জেলার ৬৪ উপজেলায় ৩৭১টি এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। সবশেষ গত ২০১৬ সালে এসব ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একই সময়ে ৬ষ্ঠ ধাপের ১১টি পৌরসভা এবং লক্ষীপুর-২ আসনের উপ-নির্বাচন হওয়ারও কথা রয়েছে। নির্বাচনী কর্মসূচির মাধ্যমে সংক্রমণ আরও বাড়ার আশঙ্কা স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টদের। আর নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নির্বাচনের পুনঃতফসিল ঘোষণার সুযোগ আছে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. বেনজির আহমদ বলেন, সংক্রমণ এখন ঊর্ধ্বমুখী এরমধ্যে নির্বাচন হলে সংক্রমণের হার আরো বেড়ে যাবে। এর ফলে যে পরিণতি হবে সেটা আমাদের জন্য সুখকর হবে না।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুন্সেফ আলী বলেন, দেখে যদি মনে হয় নির্বাচন নেয়া যাবে না। তাহলে তো রিশিডিউল করার সুযোগ রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের সেই ক্ষমতা রয়েছে।
গত বছর দেশে করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পরও হয়েছে ঢাকা-১০সহ তিনটি সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচন। এছাড়া বেশ কটি জায়গায় সিটি করপোরেশান থেকে শুরু করে স্থানীয় পর্যায়ের অনেক জায়গায় হয়েছে ভোট। এতে উল্লেখযোগ্য হারে কম ছিলো ভোটার উপস্থিতি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবারও ভোট গ্রহণ সম্ভব বলে মনে করছে সরকার।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে আমরা কয়েকটা নির্বাচন করেছি। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি আমাদের পাশ্ববর্তী দেশেও নির্বাচন হচ্ছে।
তবে, শেষ পর্যন্ত ১১ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হবে কিনা, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে আগামী দু-একদিনের মধ্যে জরুরি বৈঠকে বসার কথা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের।
0 Comments